আমাদের কাজের প্রধান লক্ষ্য সামাজিক ক্ষমতায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা। ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে গ্রামীণফোন তার সামাজিক বাধ্যবাধকতাগুলি মেনে চলার পাশাপাশি তার ব্যবসায় উচ্চতর নৈতিক মান ধরে রাখতে সচেষ্ট ছিল। আমরা জাতিসংঘের সাস্টেনিবিলিটি ডেভলপমেন্ট গোল এর ১০ নাম্বার লক্ষ্যের প্রতি সচেষ্ট ছিলাম যার মূল লক্ষ্য ছিলো অসমতা দূর করা। আমরা চেয়েছি সমাজকে বাধামুক্ত করে ডিজিটাল বিপ্লবের অভিজ্ঞতা দিতে এবং যোগাযোগের সকল সুবিধা অর্জন করতে সহায়তা প্রদান করেছি।
গ্রামীণফোনের সাস্টেইনিবিলিটির এজেন্ডা বৈশ্বিক নির্দেশনা অনুযায়ী স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। আরও তথ্যের জন্য, টেলিনর সাস্টেনিবিলিটি প্রতিবেদন ২০১৮ দেখুন। আমরা সমাজের দায়িত্বশীল এবং প্রভাবশালী অংশীদারদের সাথে নিয়ে সামাজিক অসমতা এবং ক্ষমতায়নের জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আমরা একইভাবে আমাদের সাপ্লাই চেইনে প্রতিশ্রুতিশীল ব্যবসায়িক অনুশীলন বজায় রেখেছি,আমরা আশা করি আমাদের অংশীদাররাও তাই করবেন।
বাংলাদেশ CSR এ্যাওয়ার্ড ২০১৮
বাংলাদেশ CSR লিডারশিপ এ্যাওয়ার্ড ২০১৮ কর্তৃক গ্রামীণফোনকে ‘“Innovations in Corporate Social Responsibility Practices’ ক্যাটাগরিতে করা হয়। উদ্ভাবনী ডিজাইন এবং সমাজের জন্য স্থায়ীত্বমূলক উদ্যোগ গ্রহণ করায় এই খেতাব দেয়া হয়। এ ধরনের পুরস্কার সমাজে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টিকারী কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের স্বীকৃতি দেয়। আর এটি ঘটে সমাজ, পরিবেশ এবং মানুষকে কেন্দ্র করে কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচিতে তাদের জড়িত থাকার মাধ্যমে এবং তার চারপাশে থাকা লোকদের উজ্জ্বীবিত করে।
চাইল্ড অনলাইন সেফটি অ্যান্ড সাপ্লাই চেইনের মতো সাসটেইনেবল প্রোজেক্টগুলো টেকনোলজি ও ইনোভেশনের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে।
আমাদের শিশু-সন্তান যখন সাইকেল চালায় তখন সুরক্ষার জন্য সে যেন হেলমেট পরে থাকে আমরা তা নিশ্চিত করি, কিন্তু শিশুর অনলাইন সার্ফিং-এর ক্ষেত্রে তার সুরক্ষা নিয়ে সাধারণত কোনো সতর্কতা অবলম্বন করি না। অফলাইনে কোনো শিশুকে যতটুকু সুরক্ষিত রাখা প্রয়োজন ঠিক একইভাবে অনলাইনে সুরক্ষিত রাখাটাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনেটে শিশুদের সম্ভাব্য ক্ষতি থেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য, আমরা টেলিনর গ্রুপ এবং ইউনিসেফের সাথে ‘অনলাইন শিশু সুরক্ষা’ উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
Learn More
কোভিড রেসপন্স-এর অংশ হিসেবে গ্রামীণফোন ডিজিএইচএস কর্তৃক নির্ধারিত ১২টি হাসপাতালে ৫০,০০০ সেট মেডিকেল-গ্রেড প্রোফেশনাল পিপিই বিতরণ করেছে। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে এই প্রতিরোধ যুদ্ধে সম্মুখসারির মেডিকেল হিরোদের সুরক্ষার জন্য প্রতিটি সেটে প্রোটেকটিভ কাভার-অল, কেএন-৯৫ মাস্ক, ল্যাটেক্স গ্লাভস এবং গগল্স রয়েছে।
Learn More
গ্রামীণফোন একজন সচেতন কর্পোরেট সত্ত্বা হিসাবে সকল দুর্যোগে আক্রান্ত মানুষদের পাশে থাকার চেষ্টা করে
Learn More
মহামারির কারণে প্রবলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অতি দরিদ্র পরিবারগুলোর কাছে জরুরি খাদ্য সহায়তা প্রদানের জন্য যৌথভাবে ‘ডাকছে আমার দেশ’ নামক কর্মসূচি শুরু করে গ্রামীণফোন ও ব্র্যাক। ১৫ কোটি টাকার তহবিলের মাধ্যমে দেশের ১,০০,০০০ অতি-দরিদ্র পরিবারের মধ্যে জরুরি খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হয়। অনেক সহানুভূতিশীল প্রতিষ্ঠান এবং সমাজের সম্মানিত সদস্যগণ এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন।
Learn More
©2024 গ্রামীণফোন লিমিটেড টেলিনর গ্রুপের সদস্য